সেই দরিদ্রই ভালো যার জীবনযাত্রার ধরন অনিন্দনীয়।

হঠকারী পদযুগল আরও কত না বেশি পথ হারাবে!

অথচ তাদের অন্তর সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।

কিন্তু দরিদ্র লোকজনের বন্ধুরাও তাদের পরিত্যাগ করে।

ও যে মিথ্যা কথার স্রোত বইয়ে দেয় সে নিষ্কৃতি পাবে না।

ও যিনি উপহার দান করেন সবাই তাঁর বন্ধু হয়।

তখন তাদের বন্ধুরাও তো আরও বেশি করে তাদের কাছ থেকে দূরে সরে যাবে!

তাদের কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না।

যে বিচক্ষণতা পোষণ করে সে অচিরেই উন্নতি লাভ করবে।

ও যে মিথ্যা কথার স্রোত বইয়ে দেয় তার সর্বনাশ হবে।

তখন ক্রীতদাসের পক্ষে অধিপতিদের উপরে প্রভুত্ব করা আরও কত না মন্দ বিষয়।

অপরাধ মার্জনা করা তার পক্ষে গৌরবের বিষয়।

কিন্তু তাঁর অনুগ্রহ ঘাসের উপরে পড়া শিশিরের মতো।

ও কলহপ্রিয়া স্ত্রী

ফাটা ছাদ থেকে একটানা পড়তে থাকা জলের সমতুল্য।

কিন্তু বিচক্ষণ স্ত্রী সদাপ্রভুর কাছ থেকেই পাওয়া যায়।

ও অপারদর্শী মানুষ ক্ষুধার্তই থেকে যায়।

কিন্তু যারা তাদের জীবনযাত্রার ধরনকে উপেক্ষা করে তারা মারা যাবে।

ও তারা যা করেছে সেজন্য সদাপ্রভু তাদের পুরস্কৃত করবেন।

তাদের মৃত্যুর জন্য দায়ী হোয়ো না।

তাদের উদ্ধার করো, ও তোমাকে আবার তা করতে হবে।

ও শেষ পর্যন্ত তুমি জ্ঞানবানদের মধ্যে গণ্য হবে।

কিন্তু সদাপ্রভুর অভীষ্টই প্রবল হয়।

মিথ্যাবাদী হওয়ার চেয়ে দরিদ্র হওয়া ভালো।

তখন একজন মানুষ সন্তুষ্ট থাকে, আকস্মিক দুর্দশা তাকে স্পর্শ করতে পারে না।

সে এতই অলস যে তা মুখেও তোলে না।

বিচক্ষণদের ভর্ৎসনা করো, ও তারা জ্ঞানার্জন করবে।

তারা এমন এক সন্তান যে লজ্জা ও অপমান বয়ে আনে।

তবে তুমি জ্ঞানের বাক্য থেকে দূরে সরে যাবে।

ও দুষ্টদের মুখ অমঙ্গল গ্রাস করে নেয়।

ও মূর্খদের পিঠের জন্য তৈরি হয় মারধর।